কিছুক্ষনের মধ্যেই রায়
আর কিছুক্ষন পরেই তারেক রহমান ও গিয়াসউদ্দিন আল মামুনের রায় ঘোষনা করা হবে। ইতোমধ্যে মামুনকে আদালতে হাজির করা হয়েছে। মামরার অপর আসামী তারেক রহমান বর্তমানে যুক্তরাজ্যে অবস্থান করছেণ।
ঢাকার তৃতীয় বিশেষ জজ আদালত প্রধান বিরোধী দল বিএনপির চেয়ারপারসনের জ্যেষ্ঠ ছেলে, দলটির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার বন্ধু গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের বিরুদ্ধে দায়ের করা ওই অর্থপাচার মামলার রায় ঘোষণা করবেন।
তারেক রহমানকে পলাতক দেখিয়ে ২০ কোটি ৪১ লাখ, ২৫ হাজার ৬১৩ টাকা বিদেশে পাচারের অভিযোগে এ মামলার বিচারিক কার্যক্রম সম্পন্ন হয়েছে। সকাল দশটার পরে ঢাকার তৃতীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. মোতাহার হোসেন এ রায় ঘোষণা করবেন।
সকাল ৯টা ২০ মিনিটে কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে মামুনকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে আদালতে আনা হয়েছে। তাকে আদালতের এজলাসে তোলা হয়েছে।
এদিকে রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র আদালত চত্বরে বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়েছে পুলিশ। সকাল থেকে আদালত চত্বর ও এর আশপাশের এলাকায় পুলিশ ও র্যাবের কড়া অবস্থান নিয়ে আছে। আদালতের প্রবেশের ক্ষেত্রে তল্লাশি করা হচ্ছে। যেকোনো ধরনের নাশকতামূলক কর্মকা- প্রতিহত করতে প্র¯ত্মুত রাখা হয়েছে পুলিশের সাঁজোয়া যান এপিসি ও জলকামান।
জজ আদালতের দ্বায়িত্বরত পুলিশের পেট্রোল ইন্সপেক্টর দিলিপ কুমার দাস বলেন, আদালত চত্বর ও এর আশপাশের এলাকায় তিন ¯ত্মরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা হাতে নিয়েছে পুলিশ। আদালত চত্বর, এর আশপাশে এই নিরাপত্তা ব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়েছে। পুলিশের পাশাপাশি র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন র্যাব ও সাদা পোশাকে গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা অবস্থা গ্রহণ করে আছেন। নাশকতা এড়াতে এপিসি, জলকামানসহ পুলিশের যাবতীয় সরঞ্জামাদিও প্র¯ত্মুত রাখা হয়েছে।
আমরা আমাদের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি। কেউ যদি নাশকতা করতে চায়, তবে ছাড় দেওয়া হবে না বলেও তিনি হুঁশিয়ারি দেন।
সিএমএম আদালতে দ্বায়িত্বরত লালবাগ থানার ওসি তদšত্ম এসএম শাহজালাল বলেন, জজ কোর্টের মতো সিএমএম আদালতেও একই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।