সুগন্ধা নদী থেকে ছাত্রলীগ নেতার মৃতদেহ উদ্ধার
ডেস্ক রিপোর্ট : ঝালকাঠিতে পুলিশের ধাওয়ায় পর্নোগ্রাফি আইনে দায়ের হওয়া মামলার আসামি মো. সুমন (২৫) এর মৃতদেহ নিখোঁজের ১৮ ঘণ্টা পরে সুগন্ধা নদী থেকে উদ্ধার করা হয়েছে।
সোমবার দুপুরে বরিশাল নৌ ফায়ার স্টেশনের ডুবুরি দল ঝালকাঠি ফায়ার সার্ভিসের সহযোগীতায় ২ ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে মৃতদেহটি উদ্ধার করা হয়।
ঝালকাঠি ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের স্টেশন কর্মকর্তা আব্দুল আজিজ ব্যাপারি ব্রেকিংনিউজকে জানান, ‘২ ঘণ্টা চেষ্টার পর সুমনের মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঝালকাঠি সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।’
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, গতকাল রবিবার বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে পুলিশের ধাওয়া খেয়ে পালিয়ে যাওয়ার শহরের সিটিপার্ক এলাকা থেকে সুগন্ধা নদীতে ঝাপ দিয়ে নিখোঁজ হয় সুমন।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শহরের রোনান্সরোডের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক কাঞ্চন আলী খান বাদি হয়ে লিমন নকিব ও মো. সুমনসহ অজ্ঞাত আরও ৫ জনের বিরুদ্ধে পর্নোগ্রাফি আইনে রবিবার সকালে ঝালকাঠি থানায় একটি মামলা করেন।
পরে মুজিবুর রহমান নকিবের ছেলে লিমন নকিবকে গ্রেফতার করে পুলিশ। আর সেকেন্দার আলীর ছেলে সুমনকে গ্রেফতারের জন্য অভিযান চালায়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে সুমন শহরের মসজিদ বাড়ি সড়ক থেকে দৌঁড় দিয়ে সিটি পার্কের পাশ থেকে সুগন্ধা নদীতে ঝাপ দেয়।