কুমিল্লা জিতল হেসে খেলে
ক্রীড়া প্রতবিদেক ঃ আগরে ম্যাচে কুমল্লিা ঢাকার বপিক্ষে পাত্তাই পায়ন।ি কুমল্লিার দল নয়িওে নানা প্রশ্ন উঠে ছলি। কন্তিু মাশরাফরি কুমল্লিা দ্বতিীয় ম্যাচে চট্টগ্রামরে বপিক্ষে যভোবে হসেে খলেে জতিছেে তাতে কুমল্লিাকে হাল্কা ভাবে নবোর আর উপায় কোথায়! চট্টগ্রামরে করা ৪ উইকটে ১৭৬ রানরে র্টাগটেতে বাস্তবে রূপ দতিে মাত্র ৩ উইকটে খরচা করছেে মাশরাফরি কুমল্লিা। চট্টগ্রামরে বোলারদরে পাত্তাই দয়েনি মাশরাফ।ি অধনিায়ক মাশরাফি ট২ি০ ম্যাচে ৩২ বলে ৫৬ রান আর চট্টগ্রামরে একাধকি ক্যাচ মসিই ছলি ম্যাচরে মুল ঘটনা। সত্যি বলতে চট্টগ্রাম একাধকি সুযোগ পয়েছেে ম্যাচে নয়িন্ত্রন নবোর। কন্তিু ফল্ডিারদরে ভূলে তা হয়ন।ি বপিএিলরে তৃতীয় আসরে কুমল্লিার প্রথম জয় আর চট্টগ্রামরে দ্বতিীয় হার।
টস জতিে অভজ্ঞি মাশরাফি ফল্ডি বছেে নলিনে। টস হরেে ব্যাট হাতে তামমিরে চট্টগ্রামরে করা ১৭৬ রানরে জবাবটা ভালই দয়িছেে কুমল্লিার মডিল র্অডার। ওপনেংি জুটি যখোনে র্ব্যথ সখোনে মডিল র্অডার আসল কাজটা সম্পন্ন করছে।ে লটিন ৯ রানে আর ইমরুল শূণ্য রানে সাঁজ ঘর!ে র্মালন সমেুয়লেন্স আর শুভাগত হোম দলরে ৫৪ রান র্পযন্ত স্থরি ছলিনে। হোম চলে গলেনে ঝড়ো গততিে ১৬ বলে ৩০ রান যোগ কর।ে
এরপরই আসল ম্যাচ দখো গলে। মাশরাফি আর র্মালন সমেুয়লেন্স চট্টগ্রামরে বোলারদরে নয়িে তামাশা করলনে। ১০ ওভার শষেে স্কোর র্বোডে ১০২ দরকার জয় পতেে কুমল্লিার। হাতে ৭ উইকটে। শষে অবদি দুই ব্যাটসম্যান হাসি মুখে ফওিে গলেনে। র্মালন সমেুয়লেন্স ৫২বলে ৬৯ রান করলনে ১টি ছক্কা আর ৮টি চার দয়ি।ে কম যাননি মাশরাফ।ি ৩২ বলে ৫৬ রান আর তাতে ৪টি চার ও ৩টি বশিাল ছক্কার মার। দুই ব্যাটসম্যানই অপরাজতি।
এর আগে টস জতিে কুমল্লিা প্রথমে ব্যাটংিয়রে জন্য চট্টগ্রামকে আহবান জানায়। তামমি ইকবাল ও তলিকেরতœে দলিশান র্দুদান্ত সূচনা এনে দয়ে দলক।ে প্রথম পাচ ওভারে আসে ৪১ রান। ষষ্ঠ ওভাররে পঞ্চম বলে (বোলার আসহার জাইদ)ি লংঅন দয়িে ছক্কা হাঁকয়িে দলরে হাফ সঞ্চেুরি র্পূন করনে দলিশান।
অস্টম ওভাররে প্রথম বলে ( বোলার জাইদ)ি ৬৩ রানে দলিশানরে বদিায়ে প্রথম উইকটে হারায় চটিাগাং। পয়ন্টেে ইমরুলরে হাতে ক্যাচ দয়িে ড্রসেংি রুমে ফরিে গলেনে দলিশান, তাতে ছলি ২১ বলে ৩৬ রান, চার বাউন্ডারী ও এক ছক্কার মার। জাইদি পররে ওভারে ফরিে গলেনে চটিাগাংয়রে অধনিায়ক তামমি। আগরে দুই ম্যাচে ৫১ ও ৬৯ রান করা তামমি ফরেনে ৩৩ রানে (৩১ বল,ে এক বাউন্ডরী ও তনি ছক্কা) লং অফে হাসানরে হাতে ক্যাচ দয়ি।ে ফলে ১০ ওভার শষেে চটিাগাংয়রে সংগ্রহ দুই উইকটেে ৮১ রান।
এরপর দলীয় ৮৪ রানে আরকে লংঙ্কান কাপুগদোরা ( চার বলে দুই রান) মাশরাফরি বলে বোল্ড হলে চাপে পড়ে চট্টগ্রাম। ১৩তম ওভাররে পঞ্চম বলে (বোলার মাশরাফ)ি লং অন ইয়াসরি রাব্বরি ছক্কায় শতরান র্পূন হয় চটিাগাংয়রে। ১২৩ রানে চর্তুথ উইকটে হারারয চটিাগাং, সুনীল নারনিরে বলে স্ট্যাম্পংিয়রে শকিার হন ইয়াসরি রাব্বি ( ১৮ বলে ২২ রান, দুইবাউন্ডারী ও এক ছক্কা)। শষে দকিে জয়িার ঝড়ে দ্রুত ১৫০ এর ঘর পা রাখে চট্টগ্রাম। আবু হায়দার রনরি করা ১৯তম ওভারে আসে ২৬ রান। প্রথম বলে জয়িা এক নলিে স্ট্রাইকে আসনে বজিয়। দ্বতিীয় বলে আসে তনি রান। পররে চার বলে তনি ছক্কা ও এক বাউন্ডারী। শষে অবদি ইয়াসরি ২২ রান যোগ করে নারনিরে বলে স্ট্যাম্পংি হলনে। জয়িা অপরাজতি ১৬ বলে ২ চার আর ৩ ছক্কা দয়ি।ে চট্টগ্রামরে স্কোর ৪ উইকটেে ১৭৬ রান।