adv
১৬ই এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৩রা বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মন্ত্রী-এমপি ও নেতারা অকৃতজ্ঞ

vasha_soinik_BG_211747964ডেস্ক রিপোর্ট: কোন দলের বড় কোন নেতাকেই দেখা গেলো না ভাষাসৈনিক আব্দুল মতিনের মরদেহের পাশে।  এমনকি ভাষা মতিনের হাত ধরে যাদের রাজনীতিতে হাতেখড়ি হয়েছিলো, তার দেখানো আলোকবর্তিকায় আজ যারা রাজনীতিক হিসেবে শক্ত ভিত গড়েছেন পায়ের নিচে, তাদের টিকিটিরও দেখা মিললো না। সবাই যেনো অকৃতজ্ঞ।
লাইফ সাপোর্ট খুলে নিয়ে কালজয়ী এই ভাষাসৈনিককে মৃত ঘোষণা করা হয় বুধবার সকাল ৯টার দিকে। তার মৃত্যুর খবরে বাম সংগঠনগুলোর কিছু নেতা-কর্মী ছুটে এলেও দেশের প্রধান রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ, বিএনপি  বা জাতীয় পার্টির কোন উল্লেখযোগ্য নেতাকে হাসপাতালের বারান্দা মাড়াতে দেখা যায়নি। পাওয়া যায়নি কোনো মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী বা আমলাকে।
সবার আগে বিএসএমএমইউতে ছুটে আসেন বাম নেতা ও জনসংহতি আন্দোলনের সমন্বয়ক জুনায়েদ সাকি ও গণসঙ্গীত  শিল্পী ফকির আলমগীর। সকাল ৯টার পর তারা হাসপাতালের নিবিড় পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের (আইসিইউ)  সামনে অপেক্ষা করতে থাকেন।
তবে অসুস্থ হওয়ার পর থেকেই বাংলাদেশ ইউনাইটেড কমিউনিস্ট লীগের সব পর্যায়ে নেতারা যোগাযোগ রেখেছেন এবং সব সময় পাশেই ছিলেন।
এছাড়া একে একে হাসপাতেলে মরদেহ দেখতে আসেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি) সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, বামনেতা র“হিন হোসেন প্রিন্স, সংসদ সদস্য ও জাসদ নেত্রী শিরিন আক্তার।
এর পর মরদেহ দেখতে আসেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য (ভিসি) ড. এমাজউদ্দিন আহমেদ, সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু
ও ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের ভিসি অধ্যাপক ড. আবদুল মান্নান চৌধুরী। এর বাইরে উল্লেখযোগ্য তেমন কারোর দেখা মেলেনি হাসপাতালে।
বাংলাদেশ ইউনাইটেড কমিউনিস্ট লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির উপদেষ্টাম-লীর সদস্য ছিলেন ভাষা মতিন।
ভাষা মতিন প্রসঙ্গে দলের অন্যতম সদস্য ফাহিম হোসেন বলেন, ভাষা মতিন বাংলাদেশের সম্পদ ছিলেন। তিনি কারোর একার নন, সে জন্য আমরা দলের পক্ষ থেকে কোনো কর্মসূচি দেইনি।
তিনি আরো বলেন, মন্ত্রী ও বড় দলের নেতাদের উচিত ছিল মতিন ভাইয়ের মরদেহ দেখতে আসা। বা-নি

 

জয় পরাজয় আরো খবর

adv
সর্বশেষ সংবাদ
সাক্ষাতকার
adv
সব জেলার খবর
মুক্তমত
আর্কাইভ


বিজ্ঞাপন দিন

adv

মিডিয়া