adv
২৫শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১২ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের আর কী গোপন নির্দেশ রয়েছে?

†K›`ªxq QvÎjx‡Mi Avi Kx †Mvcb wb‡`©k i‡q‡Q?নিজস্ব প্রতিবেদক : গোটা দেশ যখন গুম-অপহরণ-খুনের আতঙ্কে কাপছে। যখন রাজনীতিক, ব্যবসায়ী, শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ দেশের প্রত্যেক শ্রেণি-পেশার মানুষ নিজের জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কিত। তখন ছাত্রলীগের কেন্দ্র থেকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে সাংবাদিকদের গলা কাটতে। এরই মধ্যে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি শরিফুল ইসলাম এমদ দাবি করেছেন।
নারায়ণগঞ্জসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় অপহরণের মাত্রা আশঙ্কাজনক হারে বেড়ে গেছে। গোটা দেশ যেন গুম-অপহরণ আর খুনের নগরীতে পরিণত হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির এমন অবনতিতে গতকাল (সোমবার) মন্ত্রিসভার বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীও ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন। মাদক চোরাচালানী প্রতিরোধসহ দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে দেশব্যাপী আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানের সিদ্ধান্তও নেওয়া হয়েছে গতকালের মন্ত্রিসভায়। গণমাধ্যমে এ ধরনের খবর প্রকাশিত হয়েছে। 
সরকার যখন দেশব্যাপী এসব অরাজকতা নিয়ন্ত্রণে পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে ঠিক তখন ছাত্রলীগ নেতার এমন দাবি মানুষকে চরম আতঙ্কে ফেলে দিয়েছে। অনেকের প্রশ্ন, ছাত্রলীগ তো সরকারেরই অংশ। তাহলে সরকার যখন গোপনে এমন নির্দেশ দেওয়া শুরু করেছে তাহলে সারা দেশে আর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের নামে কেন আইওয়াশ। হয়তো আর কিছু দিন পর ছাত্রলীগসহ সরকারের আরো অন্যান্য অঙ্গ সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে আর কী কী গোপন নির্দেশনা রয়েছে তাও বেরিয়ে আসতে শুরু করবে।ক্ষমতাসীন দলের একটি অঙ্গ সংগঠন যখন এই ধরনের নির্দেশ দেয় তখন দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি কতটা উন্নতি সম্ভব তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। সুতরাং দেশের মানুষের শঙ্কা-উৎকণ্ঠা কাটতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানের চেয়ে সরকারের উচিত তাদের নেতাকর্মীদের দিকে নজর দেওয়া। তারা আসলে দেশে কী ধরনের অরাজকতা দেশে চালাচ্ছে তা চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নিলে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অনেকটাই শান্ত হবে।

 

জয় পরাজয় আরো খবর

adv
সর্বশেষ সংবাদ
সাক্ষাতকার
adv
সব জেলার খবর
মুক্তমত
আর্কাইভ


বিজ্ঞাপন দিন

adv

মিডিয়া