অবরোধে দাম বেড়েছে নিত্যপণ্যের
ঢাকা: ১৮ দলীয় দলীয় জোটের ডাকা ৭১ ঘণ্টা অবরোধের কারণে সরবরাহ কম থাকায় সাধারণ ক্রেতাদের নাগালের বাইরে সবজি ও মাছের দর। রাজধানীর কাচাঁবাজারে দাম বেড়েছে প্রায় সব প্রকার পণ্যের।
এ প্রসঙ্গে বিক্রেতাদের বক্তব্য, অবরোধ-হরতালের মধ্যে যে সবজি আসে, তাতে পরিবহণ খরচ স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ থেকে তিনগুণ পড়ে। এতে আমাদের দাম না বাড়িয়ে কোনো উপায় থাকে না।
রাজধানীর শান্তিনগর, মালিবাগ এবং সেগুনবাগিচা কাচাঁবাজার ঘুরে দেখা যায়- কাঁচাতরকারির দর এখনও কমেনি। দরবৃদ্ধি পেয়েছে প্রায় সব ভোগ্যপণ্যের।
রাজধানীর শান্তিনগর, মালিবাগ এবং সেগুনবাগিচা কাচাঁবাজার ঘুরে দেখা যায়- কাঁচাতরকারির দর এখনও কমেনি। দরবৃদ্ধি পেয়েছে প্রায় সব ভোগ্যপণ্যের।
অবরোধের আগে ৪০ টাকার শিম বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ টাকায়, ৪০ টাকার ঢেঁডস ৬০ টাকা, ৫০ টাকার করলা ৬০ টাকা, ১৫ টাকার পেঁপে ১৫ থেকে ২০ টাকা দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে। কাঁচামরিচ ৭০ থেকে ৮০ টাকা, লম্বা বেগুন ৪০ থেকে ৫০ টাকা, ঝিঙ্গা ৪০ থেকে ৪৫ টাকা, মুলা ৩০ থেকে ৪০ টাকা, পুরাতন আলু ২০ টাকা, গাজর ৪০ টাকা, পটল ৩০ টাকা, বরবটি ৬০ টাকা, টমেটো ১০০ থেকে ১২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
প্রতিপিস ফুলকপি ৩০ থেকে ৪০ টাকা, বাঁধাকপি ২৫ থেকে ৩৫ টাকা, মিষ্টিকুমড়া ৬০ থেকে ৯০ টাকায় ও লাউ প্রতিপিস ৬০ টাকা, জালি কুমড়া ৪৫ থেকে ৫০ টাকা বিক্রি হচ্ছে এবং প্রতিহালি কাঁচকলা ২৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
এছাড়াও ২-৫ টাকা করে বেড়েছে সব ধরনের শাকের দাম। লালশাক, কলমি শাক, লাউ শাক, পালং শাক,মুলা শাক, পুঁই শাক, ডাটা শাকসহ নানা ধরনের শাকের আটি ১০ টাকা থেকে বেড়ে ২০-৩৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
বাজারে সরবরাহ কম থাকায় বেড়েছে মাছের দামও। বড় রুই ২৫০ থেকে বেড়ে ৩০০টাকা, ছোট রুই ১৫০ থেকে বেড়ে ১৮০ টাকা, ছোট কাতল ১৩০ টাকা থেকে বেড়ে ১৫০ টাকা, শরপুটি ১৩০ থেকে বেড়ে ১৪০ টাকা, পাঙ্গাস ১১০ থেকে বেড়ে ১২০ টাকা, শিং ৬০০ থেকে ৭০০ টাকা, বাইন ৮০০, চাষের কৈ ২০০ থেকে বেড়ে ২৫০ টাকা, বড় টেংরা ৭০০, ছোট চিংড়ি ৩০০, বড় চিংড়ি ৮০০ বোয়াল ৪৫০ থেকে বেড়ে ৫০০ টাকা, এবং তেলাপিয়া মাছ ১৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
তবে গত সপ্তাহের তুলনায় কমেছে আদা, রসুন ও পিয়াজের দাম। দেশী পেঁয়াজ ৯০ থেকে কমে ৭৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, ইন্ডিয়ান ৮০ থেকে ৫৫ টাকা, রসুন ৮০ থেকে কমে ৭০ টাকা, আদা ১৮০ থেকে কমে ১৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
প্রতিপিস ফুলকপি ৩০ থেকে ৪০ টাকা, বাঁধাকপি ২৫ থেকে ৩৫ টাকা, মিষ্টিকুমড়া ৬০ থেকে ৯০ টাকায় ও লাউ প্রতিপিস ৬০ টাকা, জালি কুমড়া ৪৫ থেকে ৫০ টাকা বিক্রি হচ্ছে এবং প্রতিহালি কাঁচকলা ২৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
এছাড়াও ২-৫ টাকা করে বেড়েছে সব ধরনের শাকের দাম। লালশাক, কলমি শাক, লাউ শাক, পালং শাক,মুলা শাক, পুঁই শাক, ডাটা শাকসহ নানা ধরনের শাকের আটি ১০ টাকা থেকে বেড়ে ২০-৩৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
বাজারে সরবরাহ কম থাকায় বেড়েছে মাছের দামও। বড় রুই ২৫০ থেকে বেড়ে ৩০০টাকা, ছোট রুই ১৫০ থেকে বেড়ে ১৮০ টাকা, ছোট কাতল ১৩০ টাকা থেকে বেড়ে ১৫০ টাকা, শরপুটি ১৩০ থেকে বেড়ে ১৪০ টাকা, পাঙ্গাস ১১০ থেকে বেড়ে ১২০ টাকা, শিং ৬০০ থেকে ৭০০ টাকা, বাইন ৮০০, চাষের কৈ ২০০ থেকে বেড়ে ২৫০ টাকা, বড় টেংরা ৭০০, ছোট চিংড়ি ৩০০, বড় চিংড়ি ৮০০ বোয়াল ৪৫০ থেকে বেড়ে ৫০০ টাকা, এবং তেলাপিয়া মাছ ১৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
তবে গত সপ্তাহের তুলনায় কমেছে আদা, রসুন ও পিয়াজের দাম। দেশী পেঁয়াজ ৯০ থেকে কমে ৭৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, ইন্ডিয়ান ৮০ থেকে ৫৫ টাকা, রসুন ৮০ থেকে কমে ৭০ টাকা, আদা ১৮০ থেকে কমে ১৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
এদিকে অপরিবর্তিত রয়েছে মসুরের ডাল ও মাংসের দাম। দাম বৃদ্ধিতে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তির শিকার মধ্যবিত্ত ও নিম্ন আয়ের মানুষ।