শেষটাও জিতল প্রোটিয়ারা
শারজা: পাকিস্তানের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ এক ম্যাচ হাতে রেখেই জিতেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। সিরিজ জুড়ে ব্যাটিং হতাশা শেষ ম্যাচেও কাটিয়ে উঠতে পারল না পাকিস্তান। সোমবার তারা পঞ্চম ওয়ানডেতে প্রোটিয়াদের কাছে হারল ১১৭ রানে। ৪-১ ব্যবধানে সিরিজ নিজেদের করে নিল দক্ষিণ আফ্রিকা।
দক্ষিণ আফ্রিকা: ২৬৮/৭ (৫০ ওভার)
পাকিস্তান: ১৫১/১০ (৩৫.৩ ওভার)
ফল: দক্ষিণ আফ্রিকা জয়ী ১১৭ রানে
সিরিজের সর্বোচ্চ দলীয় সংগ্রহে এদিন সামনে থেকে ব্যাট হাতে নেতৃত্ব দিলেন প্রোটিয়া অধিনায়ক এবি ডি ভিলিয়ার্স। ৯৯ বলে আট চার ও দুই ছয়ে ১৫তম শতক গড়ার পাশাপাশি ফাফ ডু প্লেসিসকে নিয়ে ৬২ ও রায়ান ম্যাকলারেনকে নিয়ে ৮৩ রানের দুটি শক্ত জুটি গড়েন তিনি। ১০২ বলে ১০ চার ও তিন ছয়ে ১১৫ রানে অপরাজিত ছিলেন ভিলিয়ার্স। প্লেসিসের ৪৬ ও ওপেনার কুইন্টন ডি ককের ব্যক্তিগত ৩৪ রান গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে।
পাকিস্তানের হয়ে বল হাতে তিনটি উইকেট নেন সাঈদ আজমল। দুটি পান জুনাইদ খান।
লক্ষ্যে নেমে ৫৬ রানে চার উইকেট হারানো পাকিস্তানকে ৫৪ রানের সেরা জুটি এনে দেন উমর আকমল ও শোয়েব মাকসূদ। আকমল ৩০ রানে আউট হন। দলীয় ১৩৯ রানে সপ্তম ব্যাটসম্যান হিসেবে মাকসূদ সাজঘরে ফিরলে ২১ রান তুলতে বাকি তিন উইকেট হারায় পাকিস্তান।
৬৫ বলে সাত চারে ইনিংস সর্বোচ্চ ৫৩ রান করেন মাকসূদ।
বল হাতে ওয়েন পারনেল সবচেয়ে বেশি তিন উইকেট নেন। দুটি করে পান ভারনন ফিল্যান্দার, ম্যাকলারেন ও জেপি ডুমিনি।
দক্ষিণ আফ্রিকা: ২৬৮/৭ (৫০ ওভার)
পাকিস্তান: ১৫১/১০ (৩৫.৩ ওভার)
ফল: দক্ষিণ আফ্রিকা জয়ী ১১৭ রানে
সিরিজের সর্বোচ্চ দলীয় সংগ্রহে এদিন সামনে থেকে ব্যাট হাতে নেতৃত্ব দিলেন প্রোটিয়া অধিনায়ক এবি ডি ভিলিয়ার্স। ৯৯ বলে আট চার ও দুই ছয়ে ১৫তম শতক গড়ার পাশাপাশি ফাফ ডু প্লেসিসকে নিয়ে ৬২ ও রায়ান ম্যাকলারেনকে নিয়ে ৮৩ রানের দুটি শক্ত জুটি গড়েন তিনি। ১০২ বলে ১০ চার ও তিন ছয়ে ১১৫ রানে অপরাজিত ছিলেন ভিলিয়ার্স। প্লেসিসের ৪৬ ও ওপেনার কুইন্টন ডি ককের ব্যক্তিগত ৩৪ রান গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে।
পাকিস্তানের হয়ে বল হাতে তিনটি উইকেট নেন সাঈদ আজমল। দুটি পান জুনাইদ খান।
লক্ষ্যে নেমে ৫৬ রানে চার উইকেট হারানো পাকিস্তানকে ৫৪ রানের সেরা জুটি এনে দেন উমর আকমল ও শোয়েব মাকসূদ। আকমল ৩০ রানে আউট হন। দলীয় ১৩৯ রানে সপ্তম ব্যাটসম্যান হিসেবে মাকসূদ সাজঘরে ফিরলে ২১ রান তুলতে বাকি তিন উইকেট হারায় পাকিস্তান।
৬৫ বলে সাত চারে ইনিংস সর্বোচ্চ ৫৩ রান করেন মাকসূদ।
বল হাতে ওয়েন পারনেল সবচেয়ে বেশি তিন উইকেট নেন। দুটি করে পান ভারনন ফিল্যান্দার, ম্যাকলারেন ও জেপি ডুমিনি।